1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. ittehadnews24@gmail.com : Ittehad News24 : ইত্তেহাদ নিউজ২৪
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
মৌলিক ইসলামি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হলে ছারছীনার বিকল্প নেই -আলহাজ্ব এ. এম. এম. বাহাউদ্দীন কুরআন-সুন্নাহ ও তাকওয়া ভিত্তিক জীবন গঠনই তরীকা তাসাউফ চর্চার মূল লক্ষ্য – ছারছীনার পীর ছাহেব ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছে জাতীয় অনলাইন প্রেস কাউন্সিল- কেন্দ্রীয় কমিটি জীবনকে উৎসর্গ করতে হবে একমাত্র আল্লাহর জন্য – ছারছীনার পীর ছাহেব। দ্বীনদার-পরহেজগার মানুষ গড়তে ছারছীনার অবদান অনন্য – ছারছীনার পীর ছাহেব। রাঙ্গাবালীতে প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রতিযোগিতা ২০২৫ অনুষ্ঠিত মুসলিম দাবি করতে হলে প্রকৃত মুসলিম হতে হবে – ছারছীনার পীর ছাহেব। ভাতিজা খুনের ঘটনায় হত্যাকারীর ঘর পুড়িয়ে দিলো ক্ষুব্ধ জনতা পিরোজপুরের কলাখালীতে কৃষক দলের আয়োজনে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত কাউখালীতে অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনী পরিষদের কাউখালী কার্যালয় উদ্বোধন
শিরোনাম
মৌলিক ইসলামি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হলে ছারছীনার বিকল্প নেই -আলহাজ্ব এ. এম. এম. বাহাউদ্দীন কুরআন-সুন্নাহ ও তাকওয়া ভিত্তিক জীবন গঠনই তরীকা তাসাউফ চর্চার মূল লক্ষ্য – ছারছীনার পীর ছাহেব ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছে জাতীয় অনলাইন প্রেস কাউন্সিল- কেন্দ্রীয় কমিটি জীবনকে উৎসর্গ করতে হবে একমাত্র আল্লাহর জন্য – ছারছীনার পীর ছাহেব। দ্বীনদার-পরহেজগার মানুষ গড়তে ছারছীনার অবদান অনন্য – ছারছীনার পীর ছাহেব। মুসলিম দাবি করতে হলে প্রকৃত মুসলিম হতে হবে – ছারছীনার পীর ছাহেব। বান্দাহ যখন সত্যিকারার্থে অনুতপ্ত হয় তখন আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন – ছারছীনার পীর ছাহেব। ইবাদাত কবুল ও প্রত্যাখ্যানের শর্তই হচ্ছে ইখলাছ দুনিয়ায় আল্লাহর ভয়ে যত বেশি কাঁদবেন, পরকালে আল্লাহ তত বেশি হাসাবেন – ছারছীনার পীর ছাহেব। হক্কানী আলেমরাই হচ্ছেন এদেশের ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহক – ছারছীনার পীর ছাহেব।

সব বীর মুক্তিযোদ্ধাই পাবেন উৎসব-বিজয় ও নববর্ষ ভাতা

  • আপডেট করা হয়েছে মঙ্গলবার, ৬ এপ্রিল, ২০২১
  • ৩৮১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার :

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বছরে দুটি উৎসব ভাতা হিসেবে ১০ হাজার টাকা করে দেবে সরকার। সেইসঙ্গে খেতাবপ্রাপ্ত, যুদ্ধাহত ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে জীবিতদের মহান বিজয় দিবস ভাতা হিসেবে পাঁচ হাজার টাকা দেওয়া হবে। এছাড়াও খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে বাংলা নববর্ষ ভাতা হিসেবে দুই হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।
সোমবার (৫ এপ্রিল) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ও সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রীরা ভিডিও কনফারেন্সে বৈঠকে যোগ দেন।
এ সিদ্ধান্তের ফলে সব শ্রেণির বীর মুক্তিযোদ্ধা উৎসব, নববর্ষ ও বিজয় দিবস ভাতার আওতাভুক্ত হলেন।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিক এ অনুমোদনের কথা জানান।
তিনি বলেন, বর্তমানে পাঁচ হাজার ২২২ জন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাকে পঙ্গুত্বের মাত্রাভেদে ৪টি (এ, বি, সি ও ডি) শ্রেণিতে মাসিক ৪৫ হাজার টাকা থেকে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা, ৯৫২ জন মৃত-যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে মাসিক ২৫ হাজার টাকা, পাঁচ হাজার ৮১৬ জন শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যদের মাসিক ৩০ হাজার টাকা হারে সম্মানি ভাতা এবং বছরে ১০ হাজার টাকা হারে দুটি উৎসব ভাতা দেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ৭ বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারকে মাসিক ৩৫ হাজার টাকা হারে, ৬৮ বীর উত্তম পরিবারকে মাসিক ২৫ হাজার টাকা হারে, ১৭৫ বীর বিক্রম পরিবারকে মাসিক ২০ হাজার টাকা হারে এবং ৪২৬ বীর প্রতীক পরিবারকে মাসিক ১৫ হাজার টাকা হারে সম্মানি ভাতা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধারা কোনো উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতা এবং খেতাবপ্রাপ্ত জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ মহান বিজয় দিবস ভাতা পান না।
তিনি আরও জানান, বর্তমানে সাধারণ বীর মুক্তিযোদ্ধারা মাসিক ১২ হাজার টাকা হারে সম্মানি ভাতার পাশাপাশি ১০ হাজার টাকা হারে ২টি উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতা হিসেবে দুই হাজার টাকা এবং জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধারা মহান বিজয় দিবস ভাতা হিসেবে পাঁচ হাজার টাকা পান।
এর আগ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ১২ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এদিকে গত ২৫ মার্চ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রথম ধাপে এক লাখ ৪৭ হাজার ৫৩৭ জন মুক্তিযোদ্ধা ও ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শীর্ষে রেখে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের এ তালিকায় আরও আছেন জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামান।
তালিকায় ঢাকা বিভাগ থেকে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ৩৭ হাজার ৩৮৭ জনকে রাখা হয়েছে। এছাড়াও চট্টগ্রাম বিভাগে ৩০ হাজার ৫৩ জন, বরিশাল বিভাগে ১২ হাজার ৫৬৩ জন, খুলনা বিভাগে ১৭ হাজার ৬৩০ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১০ হাজার ৫৮৮ জন, রাজশাহী বিভাগে ১৩ হাজার ৮৯৯ জন, রংপুর বিভাগে ১৫ হাজার ১৫৮ জন, সিলেট বিভাগে ১০ হাজার ২৬৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন।
মুক্তিযোদ্ধার তালিকা নিয়ে বেশ কয়েকবারই বিতর্ক হয়েছে। ২০১৭ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই-বাছাইয়ের প্রক্রিয়া শুরু হলে নতুন করে প্রায় দেড় লাখ আবেদন আসে। কিন্তু যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন থেকে শুরু করে পুরো প্রক্রিয়ায় ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় শেষ পর্যন্ত নতুন তালিকা প্রকাশ স্থগিত করতে হয় সরকারকে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Categories