1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. ittehadnews24@gmail.com : Ittehad News24 : ইত্তেহাদ নিউজ২৪
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ছারছীনা দরবার শরীফের কার্যক্রম বিশ্বব্যাপী বিরাজমান। -ভিসি ইসলামী আরবী বিশ্বিবিদ্যালয়। এদেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে, এর বিকল্প কিছু হলে বরদাশত করা হবেনা। -ছারছীনার পীর ছাহেব। আদর্শের ব্যাপারে এই দরবার কাহারও সাথে আপোষ করেনি এবং ভবিষ্যতেও করবেনা -ছারছীনার পীর ছাহেব। ছারছীনা দারুচ্ছুন্নাত জামেয়ায়ে নেছারীয়া দিনিয়া মাদরাসার দাওরায়ে হাদিস শিক্ষার্থীদের খতমে বুখারি এবং তাফসির ও ইফতার ছাত্রদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত। যে রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে নতুন বাংলাদেশ এসেছে, সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে জঙ্গি ইসকনরা উসকানি দেয় : সারজিস ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে শেরপুরে আইনজীবীদের বিক্ষোভ উগ্রবাদী সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে : ইসলামী আইনজীবী পরিষদ ভারত একচোখা নীতিতে বাংলাদেশকে দেখছে : রিজভীর নওমুসলিমদের আইনজীবী ছিলেন আলিফ, এ জন্যই ইসকনের টার্গেট বিচারহীনতার সংস্কৃতির অবসান হওয়া দরকার : ড. বদিউল আলম মজুমদার
শিরোনাম
এদেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে, এর বিকল্প কিছু হলে বরদাশত করা হবেনা। -ছারছীনার পীর ছাহেব। আদর্শের ব্যাপারে এই দরবার কাহারও সাথে আপোষ করেনি এবং ভবিষ্যতেও করবেনা -ছারছীনার পীর ছাহেব। যে রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে নতুন বাংলাদেশ এসেছে, সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে জঙ্গি ইসকনরা উসকানি দেয় : সারজিস উগ্রবাদী সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে : ইসলামী আইনজীবী পরিষদ ভারত একচোখা নীতিতে বাংলাদেশকে দেখছে : রিজভীর নওমুসলিমদের আইনজীবী ছিলেন আলিফ, এ জন্যই ইসকনের টার্গেট বিচারহীনতার সংস্কৃতির অবসান হওয়া দরকার : ড. বদিউল আলম মজুমদার মাহফিলে দুনিয়াবি কোনো উদ্দেশ্য সাধনের জন্য আসার প্রয়োজন নেই : চরমোনাই পীর ছারছীনা দরবার শরীফের তিনদিনব্যাপী ১৩৪তম বার্ষিক মাহফিল শুক্রবার শুরু জীবনে উত্তম কর্ম, জ্ঞান ও উন্নত চরিত্র অর্জন করতে হলে সফল ব্যক্তিদের সান্নিধ্য অবলম্বন আবশ্যক -দারুন্নাজাতের মাহফিলে ছারছীনার পীর ছাহেব।

আন্দোলন করেই তত্ত্বাবধায়কের দাবি আদায় করব -বিএনপির সেমিনারে মির্জা ফখরুল

  • আপডেট করা হয়েছে বুধবার, ২১ জুন, ২০২৩
  • ৯১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার :

জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে একদফা আন্দোলনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়কের দাবি আদায় ছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, সমগ্র জাতি সরকার পরিবর্তনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেছে। এই সরকারের অধীনে আমরা নির্বাচনে যাবো না, দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে দেবো না।

গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘পঞ্চদশ সংশোধনীর সাংবিধানিকতা নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার এখনো সংবিধান সম্মত’ শীর্ষক সেমিনার তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে নিজেদের মন্তব্য উপস্থাপন করেন আলোচকরা। তারা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে বিএনপির দাবি যৌক্তিক। কারণ, সরকার গণতন্ত্রের পথে এখন সবচেয়ে বড় অন্তরায়। শেখ হাসিনাকে একদফা আন্দোলনের মাধ্যমে পদত্যাগ করতে না পারলে কোনো সমাধান হবে না। তাকে আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ২০০৬ সালে বিরোধী দলের নেত্রী থাকা অবস্থায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী একটি বক্তব্য রেখেছিলেন- ‘সংবিধানের ধারা অব্যাহত রাখতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিধান কার্যকর করতে হবে’। সংস্কারের কথা বলে তিনি সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলেছিলেন। তবে আজ কেনো তত্ত্বাবধায়ক দিতে তার এতো আপত্তি?

মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার যতই আপত্তি তুলুক সব রাজনৈতিক দল আজ একই দাবিতে একমত হয়েছি- আমরা সরকারের পদত্যাগ চাই। এই সংসদের বিলুপ্তির মাধ্যমে একটি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর চাই। একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের সামনে তত্ত্বাবধায়কের গুরুত্ব তুলে ধরা।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আজ এই বিষয়টি পরিস্কার হয়ে গেছে আওয়ামী লীগ অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে বাকশাল কায়েম করতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তাই আমাদের এখন একটাই লক্ষ্য আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে বাধ্য করে তত্ত্বাবধায়কের দাবি আদায় করে নির্বাচনে যাওয়া। কারন, নির্বাচন ছাড়া জনগণের প্রতিধিদের ক্ষমতায় যাওয়া সম্ভব না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, স্বাধীনতার মূল চেতনা ছিলো গণতন্ত্র। অথচ দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে যারা সরকার গঠন করেছে। তত্বাবধায়ক সরকার প্রথম এ দাবি তারা তোলে, এরপরে ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমেদ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে রাজপথে আন্দোলন করেন। অথচ ভোট চুরি করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে তারা তত্বাবধায়কের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তিনি বলেন, সরকারের কাছ থেকে তত্বাবধায়ক আদায় করে নিতে হবে। রাজনৈতিক সমাধান আদালতের মাধ্যমে হয় না, রাজপথেই হয়। তাই রাজপথ ছাড়া আমাদের বিকল্প নেই, সবাইকে একসঙ্গে নামতে হবে। ভাগাভাগি লাভ লোকসান নিয়ে সময় নষ্ট করে লাভ নেই। অর্জনের আগে ভাগ হয় না। তাই এসি রুমে বসে আওয়াজ তুলে কোনো লাভ নেই। জনগণের দাবি এক শেখ হাসিনার পদত্যাগ, এই দাবি নিয়ে মাঠে নামতে পারলে কেউ রুখতে পারবে না।

বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরো উপস্থিত ছিলেন কল্যান পার্টির চেয়ারম্যান মে: জে: (অব) সৈয়দ মুহম্মদ ইব্রাহিম, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা হাসনাত কাইয়ুম, সাইফুল হক, গণ-ফোরামের অধ্যাপক আবু সাঈদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড.নুরুল আমিন ব্যাপারী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আল নোমান, এ জেড এম জাহিদ, যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আহমেদ আজম খান। এছাড়াও দেশের কয়েকজন সংবিধান বিশেষজ্ঞ এবং আই আর আই ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Categories