রংপুর প্রতিনিধি :

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সিটি কপোরেশন রংপুর, এই সিটি করপোরেশনের উন্নয়ন বিচ্ছিন্নভাবে করলে সেই উন্নয়নের সুফল নাগরিকরা পাবে না, বরং নাগরিক দুর্ভোগ বাড়বে। এজন্য চাই একজন নগরবিদ দিয়ে শত বছরের জন্য পরিকল্পনা করে উন্নয়ন করা। তাহলে নগরবাসী কাঙ্খিত উন্নয়ন পাবে বলে মন্তব্য করেছেন রংপুর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে মেয়র মনোনয়ন প্রত্যাশী, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পরিকল্পিত নগর উন্নয়ন কমিটির আহ্বায়ক সাফিউর রহমান সফি।

রবিবার বিকেলে নগরীর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তার সমর্থনে এক নাগরিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, রংপুর সিটি কর্পোরেশনকে নিয়ে এখনই ভাববার সময়। কেননা আগামী প্রজন্মের জন্য বসবাস যোগ্য করে গড়ে তুলতে হলে আমাদের যানজটমুক্ত, জলাবদ্ধতামুক্ত, পরিচ্ছন্ন, স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতিমুক্ত, জবাবদিহিমূলক তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর পরিকল্পিত নগরী গড়তে হবে।

নাগরিক সমাবেশে বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও সমাজসেবক রেজাউল করিম মুকুলের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ও চিকিৎসক ডা. মফিজুল ইসলাম মান্টু, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ প্রফেসর মোহাম্মদ শাহ আলম, শিক্ষাবিদ বিমল কুমার রায়, গণতান্ত্রিক পার্টি রংপুর জেলার সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা নৃপেন্দ্র নাথ, বাসদ রংপুরের সভাপতি রেজাউল ইসলাম, ক্রীড়া ও নাট্য সংগঠক খন্দকার আব্দুল মজিদ হিরু, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট দিলশাদ মুকুল, ইরা হক, সাংগঠনিক সম্পাদক রুবেল, দপ্তর সম্পাদক শফিকুল ইসলাম রাহেল, কোতয়ালী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রসিক কাউন্সিলর তৌহিদুল ইসলাম, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি রসিক কাউন্সিলর হারাধন রায় হারা, রসিক কাউন্সিলর মানিক মাষ্টার, হাজিরহাট আওয়ামী লীগের সভাপতি আতাউর রহমান, পশুরাম আওয়ামী লীগের সভাপতি হারাধন রায় হারা, সাধারণ সম্পাদক মামুন উর রশীদ মামুন, হারাগাছ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহিদুল ইসলাম, মাহিগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ডা. তাজুল ইসলাম সরকার, মহানগর আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট বিভুতি ভুষন সরকার সুমন, শ্রম সম্পাদক হাসানুজ্জামান নান্নু, মহানগর মহিলালীগের সভাপতি মমতাজ বেগম, সাধারণ সম্পাদক ইসরাত জাহান বর্ণা, মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মুরাদ হোসেন, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি সাফিউর রহমান স্বাধীন। নাগরিক সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক, ব্যবসায়ী, সাংবাদিক, শিক্ষক, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক, আইনজীবী ও চিকিৎসকসহ বিভিন্ন পেশাজীবি নেতৃবৃন্দ।