1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. ittehadnews24@gmail.com : Ittehad News24 : ইত্তেহাদ নিউজ২৪
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ছারছীনা দরবার শরীফের কার্যক্রম বিশ্বব্যাপী বিরাজমান। -ভিসি ইসলামী আরবী বিশ্বিবিদ্যালয়। এদেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে, এর বিকল্প কিছু হলে বরদাশত করা হবেনা। -ছারছীনার পীর ছাহেব। আদর্শের ব্যাপারে এই দরবার কাহারও সাথে আপোষ করেনি এবং ভবিষ্যতেও করবেনা -ছারছীনার পীর ছাহেব। ছারছীনা দারুচ্ছুন্নাত জামেয়ায়ে নেছারীয়া দিনিয়া মাদরাসার দাওরায়ে হাদিস শিক্ষার্থীদের খতমে বুখারি এবং তাফসির ও ইফতার ছাত্রদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত। যে রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে নতুন বাংলাদেশ এসেছে, সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে জঙ্গি ইসকনরা উসকানি দেয় : সারজিস ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে শেরপুরে আইনজীবীদের বিক্ষোভ উগ্রবাদী সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে : ইসলামী আইনজীবী পরিষদ ভারত একচোখা নীতিতে বাংলাদেশকে দেখছে : রিজভীর নওমুসলিমদের আইনজীবী ছিলেন আলিফ, এ জন্যই ইসকনের টার্গেট বিচারহীনতার সংস্কৃতির অবসান হওয়া দরকার : ড. বদিউল আলম মজুমদার
শিরোনাম
এদেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে, এর বিকল্প কিছু হলে বরদাশত করা হবেনা। -ছারছীনার পীর ছাহেব। আদর্শের ব্যাপারে এই দরবার কাহারও সাথে আপোষ করেনি এবং ভবিষ্যতেও করবেনা -ছারছীনার পীর ছাহেব। যে রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে নতুন বাংলাদেশ এসেছে, সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে জঙ্গি ইসকনরা উসকানি দেয় : সারজিস উগ্রবাদী সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে : ইসলামী আইনজীবী পরিষদ ভারত একচোখা নীতিতে বাংলাদেশকে দেখছে : রিজভীর নওমুসলিমদের আইনজীবী ছিলেন আলিফ, এ জন্যই ইসকনের টার্গেট বিচারহীনতার সংস্কৃতির অবসান হওয়া দরকার : ড. বদিউল আলম মজুমদার মাহফিলে দুনিয়াবি কোনো উদ্দেশ্য সাধনের জন্য আসার প্রয়োজন নেই : চরমোনাই পীর ছারছীনা দরবার শরীফের তিনদিনব্যাপী ১৩৪তম বার্ষিক মাহফিল শুক্রবার শুরু জীবনে উত্তম কর্ম, জ্ঞান ও উন্নত চরিত্র অর্জন করতে হলে সফল ব্যক্তিদের সান্নিধ্য অবলম্বন আবশ্যক -দারুন্নাজাতের মাহফিলে ছারছীনার পীর ছাহেব।

‘রাজনীতি করুক কিন্তু আমার সাধারণ মানুষের গায়ে যেন হাত না দেয়’ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • আপডেট করা হয়েছে রবিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৭০ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার :

বিএনপির বিচার প্রকৃতিই করছে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‘অগ্নি সন্ত্রাসের আর্তনাদ: বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের খণ্ডচিত্র’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাসের তীব্র নিন্দা জানান এবং নিহত ও আহত পরিবারের দুঃখগাথা শুনে সমবেদনা প্রকাশ করেন।
আগুন সন্ত্রাসের শিকার মানুষেরা এ সময় বিচার দাবি করেন। প্রধানমন্ত্রী তাদের সুষ্ঠু বিচারের আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, আগুন সন্ত্রাসে সাড়ে তিন হাজার মানুষ আহত হয়েছিল। সেই দুঃসময়ের কথা যেন দেশবাসী ভুলে না যায়। বিএনপির বিচার করতে হচ্ছে না, প্রকৃতিই তাদের বিচার করছে।
এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, সাধারণ মানুষের ওপর আক্রমণ করলে কেউ রক্ষা পাবে না। স্বাধীনতার পর থেকে কেউ রক্ষা পায়নি, ভবিষ্যতেও পাবে না। সবারই বিচার করা হবে।
বিএনপির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গণতন্ত্র যখন প্রতিষ্ঠা হয়েই গেছে। তখনই সরকার উৎখাতের নামে মানুষের এসব ক্ষতি তারা কীভাবে করতে পারে? এই আন্দোলন কেমন আন্দোলন? মানুষকে কষ্ট দিয়ে কী ধরনের আন্দোলন করতে চায় বিএনপি?
তিনি বলেন, রাজনীতি করার অধিকার সবারই আছে। সবাই রাজনীতি করুক; কিন্ত সাধারণ মানুষের গায়ে হাত দিলে তার আর রেহাই নেই। মানুষের সুন্দরভাবে বাঁচার অধিকার রয়েছে। সেই অধিকার নষ্ট করা চলবে না। শান্তির বাংলাদেশ চাই আমরা, হানাহানি-হত্যার বাংলাদেশ চাই না।
বিএনপি-জামায়াতকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশবাসীর কাছে আমার আহ্বান- কেউ রাজনীতি করলে সুষ্ঠভাবে রাজনীতি করুক, কিন্তু সাধারণ মানুষের গায়ে হাত দিলে তাদের রক্ষা নেই। এটা সহ্য করা যায় না, এটা কোনো মানুষ সহ্য করতে পারে না।সরকারপ্রধান বলেন, এ বিষয়ে দেশবাসীকে সজাগ থাকতে বলব যাতে এই ধরনের ঘটনা যেন কেউ ঘটাতে না পারে।

জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে রবিবার (৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‘অগ্নিসন্ত্রাসের আর্তনাদঃ বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের খণ্ডচিত্র’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে ২০১৩-১৪-১৫ সালে বিএনপি ও জামায়াতের আন্দোলনের নামে পেট্রোলবোমায় নিহতদের পরিবার ও আহতরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে বিচার চান। তারা এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের মাধ্যমে কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে ওই সময়ের বিএনপি ও জামায়াতের তাণ্ডবের ওপর নির্মীত একটি তথ্যচিত্র দেখানো হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, বিদেশি মিশনের কূটনৈতিক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা এবং আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের দুঃসময়ের পর আমরা যখন গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ শুরু করেছি তখনই সরকার উৎখাতের নামে অগ্নিসন্ত্রাস, খুন শুরু হয়। সেই ২০০১ সাল শুরু, এরপর আবার ২০১৩,১৪,১৫ সালে বার বার, কীভাবে মানুষ পারে জীবন্ত মানুষকে আন্দোলনের নামে পুড়িয়ে মারতে। এটাই নাকি আন্দোলন! এই আন্দোলনতো আমরা কখনো দেখিনি। সেই স্কুল জীবন থেকেই আন্দোলনে শরিক হয়েছি। আমরাও আইউব খানের বিরুদ্ধে, জিয়ার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি। আমরা কখনো এটা স্বপ্নেও ভাবিনি পেট্রোলবোমা মেরে সাধারণ মানুষকে হত্যা করে, আন্দোলন করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ঘোষণা দিল অবরোধ এবং হরতাল। কিন্তু কাজ হলো কী? মানুষকে হত্যা করা। এখানে যারা উপস্থিত আছে তারা খুবই সামান্য কয়েকজন। শুধুমাত্র ২০১৩ সালেই বিএনপি ও জামায়াত প্রায় ৩ হাজার ৬শ মানুষকে অহত করেছে।

শেখ হাসিনা দেশবাসীকে সেই দুঃসময়ের কথা ভুলে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমরা ক্ষমতায় আসার পর দেশে কিছুটা স্থিতিশীলতা আনতে পেরেছি। মানব কল্যাণে করে যাচ্ছি। এরই মধ্যে এই ধরনের আঘাত, এটা চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন। এসব কাজে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচারের কাজ চলছে। অনেকের বিচার হয়ে শাস্তি হচ্ছে। কিন্তু এই কাজের যারা হুকুম দিয়েছে সেই হুকুমদাতাদের কথাও ভেবে দেখেন। জানি না মানুষ কিভাবে তাদের পাশে দাঁড়ায়, তাদের সমর্থন করে।

এমন কাজ যেন আর কেউ ঘটাতে না পারে এজন্য দেশবাসীকে সজাগ থাকতে আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Categories