1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. ittehadnews24@gmail.com : Ittehad News24 : ইত্তেহাদ নিউজ২৪
সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫, ০৫:০৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
হাতেখড়ি ফাউন্ডেশনের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ ইসরাইলের গণহত্যার প্রতিবাদে নলছিটিতে বিক্ষোভ মিছিল ওমরাহর ক্ষেত্রে বিমানের টিকেট সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে -ধর্ম উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র সহ পশ্চিমা বিশ্বের মদদে ইসরাইল যুগের পর যুগ ধরে গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে – খেলাফত মজলিস মানবতার শত্রু ইসরাইলকে রুখতে বিশ্ব মুসলিমের ঐক্যের কোন বিকল্প নেই -বিবৃতিতে ছারছীনার পীর ছাহেব মৌলিক ইসলামি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হলে ছারছীনার বিকল্প নেই -আলহাজ্ব এ. এম. এম. বাহাউদ্দীন কুরআন-সুন্নাহ ও তাকওয়া ভিত্তিক জীবন গঠনই তরীকা তাসাউফ চর্চার মূল লক্ষ্য – ছারছীনার পীর ছাহেব ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছে জাতীয় অনলাইন প্রেস কাউন্সিল- কেন্দ্রীয় কমিটি জীবনকে উৎসর্গ করতে হবে একমাত্র আল্লাহর জন্য – ছারছীনার পীর ছাহেব। দ্বীনদার-পরহেজগার মানুষ গড়তে ছারছীনার অবদান অনন্য – ছারছীনার পীর ছাহেব।
শিরোনাম
ইসরাইলের গণহত্যার প্রতিবাদে নলছিটিতে বিক্ষোভ মিছিল ওমরাহর ক্ষেত্রে বিমানের টিকেট সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে -ধর্ম উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র সহ পশ্চিমা বিশ্বের মদদে ইসরাইল যুগের পর যুগ ধরে গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে – খেলাফত মজলিস মানবতার শত্রু ইসরাইলকে রুখতে বিশ্ব মুসলিমের ঐক্যের কোন বিকল্প নেই -বিবৃতিতে ছারছীনার পীর ছাহেব মৌলিক ইসলামি শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হলে ছারছীনার বিকল্প নেই -আলহাজ্ব এ. এম. এম. বাহাউদ্দীন কুরআন-সুন্নাহ ও তাকওয়া ভিত্তিক জীবন গঠনই তরীকা তাসাউফ চর্চার মূল লক্ষ্য – ছারছীনার পীর ছাহেব ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছে জাতীয় অনলাইন প্রেস কাউন্সিল- কেন্দ্রীয় কমিটি জীবনকে উৎসর্গ করতে হবে একমাত্র আল্লাহর জন্য – ছারছীনার পীর ছাহেব। দ্বীনদার-পরহেজগার মানুষ গড়তে ছারছীনার অবদান অনন্য – ছারছীনার পীর ছাহেব। মুসলিম দাবি করতে হলে প্রকৃত মুসলিম হতে হবে – ছারছীনার পীর ছাহেব।

মহানবীর (স.) ব্যঙ্গচিত্র এঁকে মৃত্যুতেও ঘৃণায় ভাসল সে

  • আপডেট করা হয়েছে সোমবার, ৪ অক্টোবর, ২০২১
  • ৩৪৬ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর ব্যঙ্গচিত্র আঁকা বিতর্কিত সুইডিশ কার্টুনিস্ট লার্স ভিল্কসের সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের খবর ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সংবাদটি প্রকাশ হতেই ফেসবুকে তা ভাইরাল হয়। মহানবী (স.)-এর কার্টুন আঁকার পর মুসলিম বিশ্বের কাছে সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তিতে পরিণত হয় সে। নিহতের সংবাদেও বিশ্বব্যাপী ঘৃণায় ভাসলো এই কার্টুনিস্ট।

বিবিসি জানিয়েছে, লার্স ভিল্কস সুইডেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় মার্কারিড শহরের কাছাকাছি স্থানে পুলিশের গাড়িতে থাকা অবস্থায় একটি ট্রাকের সঙ্গে গাড়িটির সংঘর্ষ হয়। এতে কার্টুনিস্ট ভিল্কস ও দুই পুলিশ কর্মকর্তা নিহত এবং ট্রাকচালক আহত হন।

ভিল্কস কার্টুনটি প্রকাশের পর তুমুল ক্ষোভ ও সমালোচনার মুখে সুইডেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ফ্রেডরিক রেইনফেল্টকে পরিস্থিতি সামাল দিতে ২২টি মুসলিম দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে হয়।

হতভাগা এই কার্টুনিস্টের মৃত্যুর সংবাদে ওযায়ের আমীন লিখেছেন, ‘‘বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী। তিনি সকল নবীগণকে সম্মান করতে বলেছেন। এইজন্য মুসলমানগণ সকল নবীদের মতো মুসা আ. ও ঈসা আ. কে সম্মান করে। অথচ মুসা আ. এর অনুসারী ইহুদিগণ এবং ঈসা আ. এর অনুসারী খ্রীষ্টানগণ মুসলমানদের নবী মুহাম্মদ সা. কে অসম্মান করে এবং নবীর দুশমনদের পৃষ্ঠপোষকতা করে, এটা তাদের জন্য বড় লজ্জাজনক।’’

লার্স ভিল্কসের মৃত্যু সংবাদ প্রচার করে মাহমুদ হাসান সাইফী লিখেছেন, ‘‘আলহামদুলিল্লাহ! ফ্রান্সের কার্টুনিস্ট, যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কটুক্তিমূলক ব্যঙ্গ চিত্র অংকন করেছিল, গতকাল সড়ক দুর্ঘটনায় অত্যন্ত জঘন্যতম অবস্থায় মারা যান। তার দেহ যেভাবে পড়েছিল, আল্লাহ তাকে দুনিয়াতেই জাহান্নামের স্বাদ অনুভব করিয়েছেন। ২০০৭ সালে লার্স ভিকস নামে এক কুলাঙ্গার এই কাজ করেছিলো। এরপর থেকে সে পুলিশি নিরাপত্তায় চলাচল করতো। মজার ব্যপার হলো তার সাথে বডিগার্ড হিসেবে থাকা দুই পুলিশও এতে নিহত হয়। সব জালিমেরা এখান থেকে শিক্ষা নিন, আল্লাহ ছাড় দেন তবে ছেড়ে দেন না।’’

ফরিদ আলমের মন্তব্য, ‘‘আমি বুঝি নাহ,,আমাদের নবীজীর কোনো ছবি বা ভাস্কর্য ছিলো নাহ, এমন কি যিনি এঁকেছিলেন তিনিও কখনো তাকে দেখেন নাই,,তাহলে যিনি চিত্র এঁকেছেন তিনি কিভাবে দাবি করেন ওই চিত্র আমাদের নবীজীর ছিলো?? আসলে ও শিল্পী হিসেবে কুৎসিত মনের শিল্পী ছিলো যেই কারণে কুৎসিত কিছু আঁকতো।। আর কুৎসিত কিছু আকার পর যেই সব মিডিয়া ওই সব অখাদ্য প্রচার করেছে তারাও কুৎসিত মিডিয়া।’’

রাজন প্রামাণিক লিখেছেন, ‘‘মৃত্যু কোন শাস্তি নয়, এটা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া যদি সেটা দুর্ঘটনা বশতও হয়ে থাকে। উদ্দেশ্যে প্রনোদিতভাবে সে যে কর্মকান্ড করেছে সেজন্য দুনিয়াতেই তার শাস্তি হওয়া উচিত ছিলো, সেটা হোক দেশীয় কিংবা আন্তর্জাতিক আইনে। যদিও এরকম কার্যকরী আইন আছে বলে মনে হয়না। মোদ্দাকথা, আল্লাহ তাআ’লা শ্রেষ্ঠ বিচারক।’’

মোঃ রিদয় খান লিখেছেন, ‘‘দুর্ঘটনায় মৃত্যুর জন্য আনন্দিত হচ্ছি না, দুঃখ হচ্ছে এই ভেবে যে বেচারা মরার আগে তওবা করে মরে ইসলামের সঠিক পথেও আসতে পারো নাই এবং কাফের হয়েই মরেছে জেনে,এই ব্যাক্তি যদি ইসলামে ফিরতে পারতো তবে সেটাই হতো আনন্দের খবর। বিজয় হোক আল্লাহ জন্য।’’

মুহাম্মাদ বিল্লাল হোসাইন লিখেছেন, ‘‘মৃত্যু নিশ্চিত সময়টা অনিশ্চিত, সে আমাদের রাসূল সঃ এর ব্যাঙ চিত্র আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ সৃষ্টি করেছে। তার মৃত্যুতে এখন মানুষ যে-ভাবে আনন্দ উল্লাস করছে। এটাই খারাপ কাজের পরিণাম দুনিয়াতে।’’

পবিত্র কুরআনের আয়াত উদ্ধৃত করে সুফিয়ান হুসাইন লিখেছেন, ‘‘তুমি যদি তাদের জিজ্ঞেস করো, তবে তারা অবশ্যই বলবে, আমরা তো হাসি-তামাশা ও ফুর্তি করছিলাম। বলো, তোমরা কি আল্লাহ, আল্লাহর আয়াত ও তাঁর রাসুলকে নিয়ে ফুর্তি করছিলে? (সুরা তাওবা-৬৫)। যারা আল্লাহ ও তার রাসুলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তাদের ওপর লানত করেছেন এবং তাদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছেন এমন শাস্তি, যা লাঞ্ছিত করে ছাড়বে। (আহজাব-৫৭)।’’


সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Categories