1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. ittehadnews24@gmail.com : Ittehad News24 : ইত্তেহাদ নিউজ২৪
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
আত্মার পরিশুদ্ধি ছাড়া মানুষের ঈমান ও আমল কখনো পরিপূর্ণ হয় না। -ছারছীনার পীর ছাহেব। পঞ্চদশ সংশোধনী সংক্রান্ত আদালতের রায়কে বিএনপির ‘অ্যাপ্রিশিয়েট’ মোরা সৈনিক হিযবুল্লাহর -✍️ লেখক মহিউদ্দিন তামিম পোশাক শিল্পের কর্মীদের স্বাস্থ্য ও সুস্থতা নিশ্চিতে ‘ডিজিটাল টুলকিট’ উদ্বোধন একাত্তরের অমীমাংসিত সমস্যা মীমাংসা করুন : পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি প্রধান উপদেষ্টা জানা গেল তিন ডাকাতের নাম, তাদের কাছ থেকে যা জব্দ হলো মুন্সিগঞ্জের কামারখোলা খানকায়ে ছালেহিয়া কমপ্লেক্সে দুইদিনব্যাপী মাহফিল শুরু পরকালে নেক আমল ও আল্লাহর রহমতই হবে একমাত্র অবলম্বন -ছারছীনার পীর ছাহেব। জুড়ী সীমান্তে বাংলাদেশিদের প্রতিবাদ সভা বিক্ষোভ ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে গলাচিপায় বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত
শিরোনাম
পঞ্চদশ সংশোধনী সংক্রান্ত আদালতের রায়কে বিএনপির ‘অ্যাপ্রিশিয়েট’ পোশাক শিল্পের কর্মীদের স্বাস্থ্য ও সুস্থতা নিশ্চিতে ‘ডিজিটাল টুলকিট’ উদ্বোধন একাত্তরের অমীমাংসিত সমস্যা মীমাংসা করুন : পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ঝুঁকিপূর্ণ পেশা হিসেবে সাংবাদিকদের সহায়তা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব : মুহাম্মদ আবদুল্লাহ সংখ্যালঘুদের বিষয়ে তথ্য পেতে ধর্মীয় নেতাদের সাহায্য চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ছারছীনা দরবার শরীফের পীর ছাহেবের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীরের সৌজন্য সাক্ষাৎ এদেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইসলামী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে, এর বিকল্প কিছু হলে বরদাশত করা হবেনা। -ছারছীনার পীর ছাহেব। আদর্শের ব্যাপারে এই দরবার কাহারও সাথে আপোষ করেনি এবং ভবিষ্যতেও করবেনা -ছারছীনার পীর ছাহেব। যে রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে নতুন বাংলাদেশ এসেছে, সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে জঙ্গি ইসকনরা উসকানি দেয় : সারজিস উগ্রবাদী সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে : ইসলামী আইনজীবী পরিষদ

মাদরাসায়ও মেধাবী শিক্ষার্থী আছে, তাদের কেন অবহেলা করব?

  • আপডেট করা হয়েছে শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৩৯৪ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার :

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা কাউকে অবহেলা করতে চাই না। মাদরাসা শিক্ষা আমরা সমন্বিত শিক্ষার মধ্যে নিয়ে আসতে চাই। চাকরি বা কাজ পেতে যে শিক্ষা দরকার হয় সে শিক্ষাটা তারা গ্রহণ করবে। মাদরাসায়ও মেধাবী শিক্ষার্থী আছে, তাদের কেন অবহেলা করব?

বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী শিক্ষার্থীদের ‘প্রধানমন্ত্রীর স্বর্ণপদক-২০১৮’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে অনুষ্ঠিত স্বর্ণপদক প্রদান অনুষ্ঠানে ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর কাজী শহীদুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন। অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চেীধুরী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস এবং ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর বাণী উদ্ধৃত করে শিক্ষকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী প্রজন্মের ভাগ্য শিক্ষকদের ওপর নির্ভর করে। জাতির পিতার এ কথাটা আপনারা মনে রাখবেন। তারা (শিক্ষার্থীরা) যেন সেভাবেই শিক্ষা পায়। আমাদের ছেলেমেয়েরা মেধাবী। প্রযুক্তিভিত্তিক শিক্ষার মাধ্যমে তারা আরও মেধাবী হয়ে গড়ে উঠছে। ভবিষ্যতে দেশটা কীভাবে চলবে তার একটা পরিকল্পনা আমরা রেখে যাচ্ছি। আজকে যারা শিক্ষার্থী, আগামী দিনে তারাই দেশটাকে গড়ে তুলবে।

পদকপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ যারা পদক পেয়েছে তারা আগামীতে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে অবদান রাখবে। তারা এ দেশকে নতুন করে গড়ে তুলবে, সে প্ল্যান আমরা দিয়ে যাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি। মেরিটাইম ও অ্যারোস্পেস ইউনিভার্সিটি করছি। আগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না, তাও করেছি। এখন প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেব। বিজ্ঞান শিক্ষাকে আরও আকর্ষণীয় করার জন্য অনেকগুলো প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কত ছাত্রছাত্রী থাকবে সেটাও ঠিক করে দেয়া হবে। প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নিতে চাই।

আমরা প্রত্যেক উপজেলায় কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। কারিগরি স্কুল, কলেজ করে দিচ্ছি। ইতোমধ্যে আমরা কারিগরি ১০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করেছি। বাকিগুলো হয়ে যাবে। দেশের দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার জন্য যা যা করা দরকার আমরা সেগুলো করে যাচ্ছি। ফলে একদিকে যেমন আমাদের কর্মসংস্থান হবে অন্যদিকে আমাদের জনগোষ্ঠী কখনও বেকার থাকবে না। শুধু আমাদের দেশে নয়, দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে পারলে বিদেশে তারা চাকরি পাবে এবং অন্যদেরও তারা সহযোগিতা করতে পারবে। প্রযুক্তির শিক্ষা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি। সারাদেশে আমরা ইন্টারনেট সার্ভিস দিয়েছে, ব্রডব্যান্ড দিচ্ছি, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ করেছি, এখন ২ এর জন্য কাজ শুরু করে দিয়েছি। তথ্য যোগাযোগ শিক্ষা আধুনিক জগতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতে হয়তো আরও নতুন নতুন পদ্ধতি চলে আসবে কিন্তু যখন যেটা চলে আসবে আমরা সেটাকে গ্রহণ করব। আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা যেন সব কিছুতে প্রস্তুত থাকতে পারে সেভাবেই তাদের গড়ে তুলতে চাই।

তিনি বলেন, আমরা বিশেষায়িত শিক্ষায় ছেলেমেয়েদের শিক্ষিত করে তুলতে চাই। এজন্য বিভিন্ন বিভাগ ও জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হচ্ছে। এ ধরনের শিক্ষায় শিক্ষিত হলে দেশ এগিয়ে যাবে। ইতোমধ্যে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এখন যে যার মতো এক বিল্ডিংয়ে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় করতে পারবে না । এটা একটা নিয়মের মধ্যে চলে এসেছে।

১৯৭৩ সালে মাত্র ছয়টা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জাতির পিতা মঞ্জুরি কমিশন করেছিলেন খুব স্বল্প আকারে। আমরা এর পরিধি লোকবল বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করছি। কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমন লেখাপড়া হচ্ছে, মান কেমন? এগুলো যেন ভালোভাবে নজরদারি করতে পারে, প্রত্যেকটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেন মানসম্পন্ন শিক্ষা দিতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। এটা এখন খুব বেশি কঠিন কাজ নয়। কারণ এখন প্রযুক্তি এসে গেছে। অনলাইনে সবকিছুই নজরদারিতে রাখা যায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Categories