1. shahalom.socio@gmail.com : admin :
  2. ittehadnews24@gmail.com : Ittehad News24 : ইত্তেহাদ নিউজ২৪
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৫১ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বাংলাবাজার খানকায়ে নেছারিয়ায় তা’লিমী জলসা অনুষ্ঠিত Malette Poker Jetons de Poker Boutique en ligne পটুয়াখালীতে প্রফেসর একেএম শহীদুল ইসলাম ট্রাস্ট উদ্যোগে ৪০ এতিম ও দুঃস্থ শিক্ষার্থীকে নগদ অর্থ প্রদান শতাব্দীর ঐতিহ্যবাহী ছারছীনা আলিয়া মাদ্রাসার নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেছেন মাওলানা রূহুল আমিন আফসারী পাথরঘাটা মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা কাজী মুনসুর আহমেদ (রহঃ) মৃত্যু বার্ষিকীতে দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত আমল যত বেশি বেশি করবেন আক্বীদা তত মজবুত হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব। পটুয়াখালীতে জাতীয় সংসদের নবনির্বাচিত সাংসদ নাজনীন নাহারকে ফুলেল সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত সর্বদা কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী আমল করার চেষ্টা করাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য -ছারছীনার পীর ছাহেব। কোস্ট গার্ডকে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলছে সরকার : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছারছীনা দরবার শরীফের তিনদিনব্যাপি বার্ষিক মাহফিল শুরু
শিরোনাম
শতাব্দীর ঐতিহ্যবাহী ছারছীনা আলিয়া মাদ্রাসার নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেছেন মাওলানা রূহুল আমিন আফসারী আমল যত বেশি বেশি করবেন আক্বীদা তত মজবুত হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব। পটুয়াখালীতে জাতীয় সংসদের নবনির্বাচিত সাংসদ নাজনীন নাহারকে ফুলেল সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত সর্বদা কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী আমল করার চেষ্টা করাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য -ছারছীনার পীর ছাহেব। কোস্ট গার্ডকে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলছে সরকার : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছারছীনা দরবার শরীফের তিনদিনব্যাপি বার্ষিক মাহফিল শুরু নিভে যাওয়া প্রদীপে আলো জ্বেলেছেন প্রফেসর আব্দুর রশীদ টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা অগ্রযাত্রায় খামারিদের অন্তর্ভুক্ত করবে স্মার্ট ফারমার্স কার্ড : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আন্দোলন করেই তত্ত্বাবধায়কের দাবি আদায় করব -বিএনপির সেমিনারে মির্জা ফখরুল

ফিলিস্তিনে ইহুদি বসতি এলো কিভাবে ও কেন?

  • আপডেট করা হয়েছে বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২০
  • ৪৭০ বার পড়া হয়েছে

ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের জন্য নতুন পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

তবে সবচেয়ে বিতর্কিত অংশ হলো পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতিকে অনুমোদন দেয়া।

অন্য বেশিরভাগ দেশ মনে করে এসব বসতি অবৈধ।

তাহলে এরা কারা?

ফিলিস্তিন বিরোধিতা করলে এদের সংখ্যা বাড়ছে কেন?

জাতিসংঘে বেশিরভাগ দেশ বলছে এসব বসতি হয়েছে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে। এমনকি সরকারিভাবে যুক্তরাষ্ট্রও এর সাথে একমত।

কিন্তু গত নভেম্বরে মিস্টার ট্রাম্প ঘোষণা দেন ইসরায়েলি বসতিকে তিনি আর আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন মনে করেননা।

তবে ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিন।

কিন্তু অবৈধ হোক আর না হোক, বসতি আছে ও বাড়ছে।

এখানে দেখা যাচ্ছে ১৯৬৭ সালের যুদ্ধের সময় সেখানকার চিত্র কেমন ছিলো।

ইসরায়েলের অংশ নীল ও পশ্চিম তীর হলুদ।

ফিলিস্তিনিরা পশ্চিম তীরকে তাদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রের অংশ মনে করে। কিন্তু ইসরায়েল যুদ্ধের পর থেকেই সেখানে বসতি বাড়াচ্ছে।

 

সত্তর, আশি ও নব্বিইয়ের দশকে বহু বসতি স্থাপন করেছে ইসরায়েল।

গত বিশ বছরে তাদের জনসংখ্যাও দ্বিগুন হয়েছে।

সেখানে পানি ও বিদ্যুৎ সেবা দিচ্ছে ইসরায়েল।

তাদের সুরক্ষা দেয় ইসরায়েলি সেনারা।

 

স্যাটেলাইট থেকে নেয়া চিত্রে দেখা যায় সময়ের সাথে সাথে কিভাবে বসতিগুলো বেড়েছে।

২০০৪ সালে গিভাট জাইভ বসতিতে দশ হাজারের মতো মানুষ ছিলো, আর এখন আছে সতের হাজার। এখন পশ্চিম দিকে আরও বাড়ছে।

বাড়ছে নতুন বাড়ি, উপাসনালয় ও শপিং সেন্টার।

বসতিগুলো নানা আকারের।

কিছু আছে যেখানে কয়েকশ মানুষ বাস করে।

সবচেয়ে বড়গুলোর একটিতে ৭৩ হাজার ৮০ জন বাস করে।

গত পনের বছরে তাদের সংখ্যা তিনগুণ হয়েছে।

 

ট্রাম্পের নতুন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আগামী চার বছর আর কোনো বসতি হওয়া উচিত নয়।

তবে নতুন স্থাপনা না হলেও সেটেলারদের সংখ্যা বাড়বেই উচ্চ জন্ম হারের কারণে।

গড়ে ইসরায়েলি নারীদের এখন সাতটির বেশি সন্তান।

এমনিতেই ইসরায়েলে জন্ম হার ৩.১।

আর দখলকৃত এলাকার বসতিগুলোতে সেটি আরও বেশি।

অন্যদিকে ফিলিস্তিনিদের মধ্যে জন্ম হার কম।

এর প্রভাব পড়বে মোট জনসংখ্যাতেও।

সেখানে বসতি করা হচ্ছে সেটিকে ফিলিস্তিনিরা তাদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রের অংশ মনে করে।

তারা মনে করে বসতিগুলো সরাতে হবে তাদের রাষ্ট্রের জন্য।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Categories